বিএসটিআই অনুমোদিত
নিজস্ব ফার্মের পালিত গরুর দুধ হতে সংগৃহীত সেরা মানের ক্রিম থেকে তৈরী খাঁটি মাখন
মেয়াদ: ৪ মাস (ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে)
মাখন কেন খাবেন:
☞ মাখনে থাকা Activetor-X নামক উপাদান শরীরকে খনিজ উপাদান শোষনে সাহায্য করে।
☞ মাখনে আয়োডিন, সেলেনিয়াম, লেসেথিন এবং লরিক এসিডের মত খনিজ দ্রব্য বিদ্যমান, যা অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহনে বিরত রাখে।
☞ এতে আছে ভিটামিন-এ, ডি এবং ভিটামিন-ই, যা ক্যালসিয়াম শোষনে শরীরকে সাহায্য করে।
☞ মাখন শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে ও স্নায়ুতন্ত্রের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
☞ মাখনে ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ সমৃদ্ধ। এতে বিদ্যমান এরাকিডোনিক্স এসিড মস্তিষ্কের কার্যক্রম, ত্বকের সুরক্ষা এবং প্রোস্টাগ্লান্ডিনে ভারসাম্য রক্ষা করে।
☞ মাখনে রয়েছে ভিটামিন-কে২, যা প্রোস্টেট ক্যান্সার, হাড়ভাঙা, করোনারি হার্ট ডিজিসের ঝুঁকি হ্রাস করে ও চর্বি দ্রবণে সহায়তা করে।
☞ মাখনের লিনোলিক এসিড এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট বিপাকীয় কাজে সাহায্য করে এবং ফ্রি র্যাডিকেল দূর করে।
☞ এতে রয়েছে আরথ্রাইটিস প্রতিরোধকারী “উলজেন” ফ্যাক্টর, যা মাখন ছাড়া শুধু দুধ বা ক্রিমে পাওয়া যায়।
☞ মাখনে বিদ্যমান উচ্চ মাত্রার বিটা-ক্যারোটিন চোখে সুরক্ষা দান করে। ছানি, মেকুলার ডিজেনারেশনের গতি কমায়।